easiest way to get rid of facial acne in girls.jpg

মেয়েদের মুখের মেসতা দূর করার সহজ যত উপায়

যেকোনো মানুষ ঠিক কতটা সুন্দর তা প্রকাশ পায় তার মুখের মাধ্যমে।আর সেই মুখে যদি কালো কালো দাগে ভরে যায় তাহলে আমাদের দুশ্চিন্তার শেষ থাকে না।কিন্তু মুখের এই দাগ গুলো আপনি চাইলেই খুব সহজে আপনার মুখে থেকে মুছে ফেলতে পারবেন।এর জন্য আপনাকে কোন স্কিন কেয়ার বিসেশজ্ঞ হতে হবে না।আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করা পদ্ধতি অনুসরন করেই আপনি ঘরে বসে এই কাজটি করতে পারবেন।তাহলে চলুন মুখ থেকে মেছাতার দাগ দূর করার অভিযান শুরু করা যাক।

মুখের কালো দাগ দূর করার জন্য আপনি আমাদের অতি পরিচিত লেবু ব্যাবহার করতে পারেন।কেননা লেবুতে প্রচুর পরিমানে সাইট্রিক এসিড থাকে যা আমাদের মুখের অতিরিক্ত তেল এবং ধুলাবালি পরিস্কার করে মুখের উজ্জলতা বাড়াতে সাহায্য করে।

আপনি জানলে অবাক হবেন যে গুড়ো দুধ এবং গ্লিসারিন আমাদের মুখের মেছতার দাগ দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।এছারাও অ্যালোভেরা এবং সস্তা তরকারি আলুর পেস্ট তৈরি করে মুখে ব্যাবহার করলে খুব সহজেই আপনার মুখের মেছতার দাগ দূর হয়ে যাবে।

আপনি অনেকবার ই হয়ত অলিভ ওয়েলের নাম শুনে থাকবেন এবং সাথে এর বিভিন্ন উপকারিতা সম্পর্কেও হয়ত জেনেছেন।এই অলিভ ওয়েল এবং মধু একসাথে মিশিয়ে হালকা করে মুখে ঘষে দিন এবং ১৫ মিনিট পর কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন এবার এর কার্যকারিতা নিজেই পরীক্ষা করুন আর আমাকে ধন্যবাদ জানান।

আচ্ছা আপনি কমলা লেবু খাওয়ার পড়ে খোসা কি করেন?আপনি হয়ত ভাবছেন এটা আবার কেমন প্রশ্ন?কমলা খাওয়ার পড়ে খোসা ফেলে দেই।আজকে থেকে কমলার খোসা রোদে শুকিয়ে রেখে দিন।শুকানর পড়ে কমলার খোসা গুড়ো করে তার সাথে পরিমান মত দুধ মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখে ব্যাবহার করুন নিয়মিত।

আপনি হয়ত অনেকবার ভিনেগারের নাম শুনে থাকবেন।আপনার মুখের যে জায়গায় মেছতার দাগ পড়েছে সেই জায়গায় অল্প পরিমানে লেবুর রস এবং ভিনেগার ব্যাবহার করুন দেখবেন মেছতার দাগ অনেকটা কমে গেছে।আপনি চাইলে লেবুর রস এবং ভিনেগারের সাথে অল্প পরিমান পানি ব্যাবহার করতে পারেন।

লেবুর রসের সাথে পেঁপে এবং মধু মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে আপনার মুখে ব্যাবহার করলে দেখবেন ধীরে ধীরে আপনার মুখের মেছতার দাগ কমতে শুরু করেছে।তবে এই পেস্ট তৈরি করার জন্য পেঁপে অবশ্যই কাঁচা হতে হবে,পাকা পেঁপে দিয়ে পেস্ট তৈরি করলে কাজ করবে না।

আমরা আমাদের ব্লগে নিয়মিত স্বাস্থ্য বিষয়ক বিভিন্ন লেখা পাবলিশ করি।আমরা এসব তথ্য বিভিন্ন ওয়েবসাইট এবং অভিজ্ঞ ডাক্তারের সাথে আলোচনা করে সেই বিষয়ের উপর আর্টিকেল লিখে আমাদের ওয়েবসাইটে পাবলিশ করি।সুতরাং আপনি আমাদের ওয়েবসাইটের লেখাগুলো কোন রকম দ্বিধা-দন্দ ছাড়াই অনুসরন করতে পারেন।ধন্যবাদ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *